এটা কেমন কথা? পুরুষ হয়ে নিজেকে মেয়ে মেয়ে ভাববে,কিংবা নারী নিজেকে পুরুষ পুরুষ ভাবতে। এটাই তো বিকৃত মনমানষিকতা। এমন যারা করে তারা পাগল। মগজ প্রতিবন্ধী। এসব পাগল নিয়ে জাতীয় শিক্ষা পাঠ্যক্রমে সিলেবাসভুক্ত গল্প হবে এটা আপনি বা আপনারা শিক্ষক হয়ে মানছেন কোন যুক্তিতে?
অবশ্যই গল্পটা যদি শুধু হিজড়াদের হতো আপত্তি ছিলো না। খেয়াল করুন, স্পষ্ট বলেছে ‘মনে মনে ভাবা’
আশ্চর্য!! এটাকে কোন যুক্তি দিয়ে সমর্থন করা হয়। মনে মনে পাগল কত কিছুই ভাবে। তা নিয়ে ফুটপাতের চটি বইয়ের গল্প হতে পারে। জাতীয় শিক্ষা পাঠ্য হয় কেমনে??
এজন্যেই বলি শিক্ষক সমাজকে আগে সুস্থ মানুষ হতে হবে। পরে শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের চিন্তা।
হিজড়া আর মনে মনে ভাবা এক নয়। লিঙ্গ রূপান্তর আর আল্লাহর সৃষ্টি দুটো দুই বিষয়। ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে আমাদের ধর্মীয় আপত্তি আছে। আমাদের দেশের সামাজিক মুল্যবোধে,প্রচলিত আইনে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা ধীরে ধীরে প্রবেশ করছে সমকামিতাকে প্রতিষ্ঠিত করতে। শিক্ষা ব্যবস্থায় সরকার বাহাদূর সুনজর দিলে এমন হতো না। আরও নানা ত্রুটি লক্ষনীয়। কেউ কেউ দেশের ধর্মীয় পরিবেশ নষ্ট করতে এমন নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত এটাই বুঝা যাচ্ছে।